সম্প্রতি এমএসসি অস্কার নামে বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাহাজ নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে।
১৯,২২৪টি কন্টেইটার বহনে সক্ষম জাহাজটি দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান ডেইয়ুর
একটি শিপইয়ার্ডে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার পর প্রথম যাত্রাশেষে যুক্তরাজ্যের একটি
বন্দরে পৌঁছেছে। এ উপলক্ষে জাহাজটিকে ঐতিহ্যবাহী রীতিতে পানি ছিটিয়ে সংবর্ধনা
দেওয়া হয়। জাহাজটির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিবিসি।
জাহাজের ক্যাপ্টেন গিউসেপ সিলবিয়েরো বলেন, ‘জাহাজটি সামনে থেকে দেখলে
অন্য জাহাজগুলো থেকে খুব একটা আলাদা বলে মনে হয় না ‘তিনি আরও বলেন,
‘কিন্তু যখন আপনি জাহাজটি পেছন থেকে দেখবেন, তখন বুঝতে পারবেন, এটি
অন্য জাহাজ থেকে ২০০ মিটার লম্বা।’
১৯,২২৪টি কন্টেইটার বহনে সক্ষম জাহাজটি দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান ডেইয়ুর
একটি শিপইয়ার্ডে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার পর প্রথম যাত্রাশেষে যুক্তরাজ্যের একটি
বন্দরে পৌঁছেছে। এ উপলক্ষে জাহাজটিকে ঐতিহ্যবাহী রীতিতে পানি ছিটিয়ে সংবর্ধনা
দেওয়া হয়। জাহাজটির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিবিসি।
জাহাজের ক্যাপ্টেন গিউসেপ সিলবিয়েরো বলেন, ‘জাহাজটি সামনে থেকে দেখলে
অন্য জাহাজগুলো থেকে খুব একটা আলাদা বলে মনে হয় না ‘তিনি আরও বলেন,
‘কিন্তু যখন আপনি জাহাজটি পেছন থেকে দেখবেন, তখন বুঝতে পারবেন, এটি
অন্য জাহাজ থেকে ২০০ মিটার লম্বা।’
১৪০ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত এ জাহাজটির মালিক মেডিটেরেনিয়ান শিপিং
কোম্পানি (এমএসসি)। ‘এমএসসি অস্কার।’ জাহাজটি ৩৯৫.৪ মিটার লম্বা। এছাড়া
জাহাজটি ৭৩ মিটার উঁচু এবং ৫৯ মিটার চওড়া।
যুক্তরাজ্যের ফেলিক্সস্টো বন্দরে জাহাজটি প্রথমবারের মতো ভেড়ানো হলে সেখানে
আগ্রহী মানুষের ভিড় জমে ওঠে। অনেকেই জাহাজটির সামনে নিজেদের ছবি তুলে
রাখছেন।
আগ্রহী মানুষের ভিড় জমে ওঠে। অনেকেই জাহাজটির সামনে নিজেদের ছবি তুলে
রাখছেন।
যদিও ৩০ বছর আগেও পাঁচ হাজার কন্টেইনার পরিবহনে সক্ষম কোনো জাহাজ
ছিল না।তবে বিশাল আকারের এ জাহাজটি বিশ্বের সব বন্দরে ভিড়তে পারবে না।
এশিয়া ও ইউরোপের কয়েকটি বন্দরে এ জাহাজটি ভেড়ার সুব্যবস্থা রয়েছে। তবে
যুক্তরাজ্যের বন্দরগুলোতে জাহাজটি ভেড়ানো যাবে না।
এছাড়া পানামা খালও জাহাজটি পারাপারের উপযুক্ত নয়।
জাহাজটি চালানো ও অন্যান্য কাজের জন্য ৩৫ জন কর্মী থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।
তবে এটি ২৪ জন কর্মী নিয়েই সব কাজ চালানো হবে। জাহাজটির মূল
জেনারেটর ইঞ্জিন ১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। এরপর সেই বিদ্যুত
দিয়ে প্রপেলারে সংযুক্ত বৈদ্যুতিক মোটর চালানো হবে, যা জাহাজটিকে চালিয়ে
নেবে।
তবে এটি ২৪ জন কর্মী নিয়েই সব কাজ চালানো হবে। জাহাজটির মূল
জেনারেটর ইঞ্জিন ১৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। এরপর সেই বিদ্যুত
দিয়ে প্রপেলারে সংযুক্ত বৈদ্যুতিক মোটর চালানো হবে, যা জাহাজটিকে চালিয়ে
নেবে।
www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2015/03/11/197387#sthash.IkKMK3GU.dpuf